-বাংলাদেশে এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। তাই রপ্তানীর সম্ভাবনা বাড়ছে।
-ইউরোপীয়ান ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে গরুর মাংসের ওপর থেকে সাবসিডি তুলে নেয়া হচ্ছে। মুরগির ওপর থেকেও সাবসিডি ধীরে ধীরে তুলে নেয়া হবে। এতে করে তাদের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যাবে। কিন্তু আমাদের দেশে তুলনামূলক কম দামে ডিম ও মুরগি পাওয়া যাবে। এতে করে ঐসব দেশে বিলিয়ন ডলারের মার্কেট উন্মুক্ত হতে পারে বাংলাদেশের জন্য। কাজেই নীতিনির্ধারকদের এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে এবং সে অনুযায়ী পলিসি ও প্ল্যানিং করতে হবে।
-এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের দেশসহ মুসলিম দেশগুলো ‘হালাল প্রোডাক্ট’ এর ব্যাপারে খুবই কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে। বিশ্বের অনেক দেশে পোল্ট্রি ইন্ডাষ্ট্রির সাথে সোয়াইন ইন্ডাষ্ট্রির সম্পর্ক আছে। সোয়াইন যেহেতু ইসলামে হারাম তাই ঐ সমস্ত দেশের পোল্ট্রি প্রোডাক্টের ব্যাপারে ইসলামী দেশগুলোতে আাগ্রহ কমছে। ওআইসিভুক্ত দেশ হওয়ার কারণে বাংলাদেশের সুযোগ রয়েছে ঐ সমস্ত দেশে হালাল পোল্ট্রির মাংস ও ডিম রফতানি করার।