ডেঙ্গু প্রতিরোধ সামাজিক কমিটির সভাপতি আলী নিয়ামতের মতবিনিময়

img

নিজস্ব প্রতিবেদক:

 ডেঙ্গু প্রতিরোধ সামাজিক কমিটি ২০২৩ এর সাথে বঙ্গীয় সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদ এবং ১৪ লাখ সদস্যর নারী উদ্যোক্তা সংগঠন - উই WE এর একাত্মতা। প্রতিদিন গড়ে ১২ জন ডেঙ্গু রোগী মারা যাচ্ছেন? আক্রান্ত হচ্ছেন প্রায় ৩ হাজার? আর ২০২৩ সালে এ পর্যন্ত আক্রান্ত ডেঙ্গু প্রায় আড়াই লাখ?- তবুও আমরা নীরব? - ডেঙ্গু নিয়ে দুর্নীতি তো আছেই! আছে সংশ্লিষ্ট সবার গাফিলতি এবং দায়িত্বের অবহেলা? সারা বছর সবাই ঘুমিয়ে থাকি ডেঙ্গু এলেই মাতামাতি? ভারতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রিত। তারা সচেতন। সারা বছর ডেঙ্গু বিরোধী কাজ করেন। নিজের ঘর বাড়ি আঙ্গিণা আশ পাশ ডোবা নালা জমানো পানি জলবদ্ধতা নিজেরাই দূর করে থাকেন। সিটি করপোরেশনের কর্মী কর্মকর্তারা কেবল সহযোগিতায় থাকেন। ভারত ১৪০ কোটি মানুষের দেশ আর আমরা ১৭ কোটি মানুষ। প্রায় ৮ কোটি শিক্ষার্থী ও তরুণ। ভরসা এখন এই তারুণ্য শক্তিকেই! তাই, ডেঙ্গু ও দুর্নীতি বিরোধী সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে এ শক্তিকেই সারা বছর কাজে লাগাতে ডেঙ্গু প্রতিরোধ সামাজিক কমিটি এগিয়ে এসেছে! - যা ২০০০ সালে ডেঙ্গু প্রতিরোধ সামাজিক কমিটি গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল জাতীয় অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলামকে সামনে রেখে। সাংবাদিক ভাইয়েরা সে ডেঙ্গু প্রতিরোধ সামাজিক আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। ২০২৩ সালে এসে তা দেখা যাচ্ছে না তেমন? ২০০০ সালেও আমি আলী নিয়ামত ডেঙ্গু প্রতিরোধ সামাজিক কমিটির সভাপতি ছিলাম। প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলাম। ২০২৩ সালের ডেঙ্গু প্রতিরোধ সামাজিক কমিটির প্রধান উপদেষ্টা মাননীয় ডেপুটি স্পীকার শামসুল হক টুকু এমপি। বিশেষ উপদেষ্টা পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন এমপি এবং সার্বক্ষণিক উপদেষ্টা স্বাস্থ্য ডিজি প্রফেসর ডা. এবিএম খুরশিদ আলম। ১০ অক্টোবর বিকেল ৪ টায় ডেঙ্গু প্রতিরোধ সামাজিক কমিটির সভাপতি আলী নিয়ামত এর সাথে বিশেষ মত বিনিময় সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন ক্যাট -CATTT এর উপদেষ্টা বঙ্গীয় সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদ এর সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ কবি লেখক কবি কামরুল ইসলাম। আলোচক ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হালিম খান বঙ্গীয় এবং ন্যাশনাল প্রেস সোসাইটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল ইসলাম, বাংলাদেশ নারী উদ্যোক্তা পরিষদ ও বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক সংস্থার সভাপতি বিথি মোস্তফা, ক্যাট জার্নালিস্ট কমিটির সদস্য সচিব মুক্তা মিয়া। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন এক ঝাক শিক্ষার্থী ও তরুণ সাংবাদিক।